শরীফ থেকে শরিফা হয়ে যাওয়ার ভাইরাল ঘটনা ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
- মনে মনে শরীফ থেকে শরিফা হয়ে যাওয়ার ভাইরাল ঘটনাটি ২ ধরনের হতে পারে। তবে একটি বিষয় স্পষ্ট "এটি মূলত হিজরাদের সহানুভূতি দেখানোর জন্য লিখা হয়েছে"! লেখক গল্পটা লিখার সময় প্রথমেই এভাবে লিখেছে, " শরীফ ছেলে কিন্তু মনে মনে মেয়ে" (এটিই মূলত সমস্যার যায়গা!)
হিজরাদের নিয়ে সহানুভূতি দেখিয়ে গল্প লিখা যেতেই পারে কিন্তু একজন ছেলে মানুষ কখনোই মনে মনে মেয়ে হতে পারে না তেমনিভাবে একজন মেয়ে মনে মনে ছেলে হতে পারে না। যেটা লেখক গল্পের শুরুতেই উল্লেখ করেছে!
(১) লেখক হয়তো অজ্ঞতার কারণে এমনটা করে থাকতে পারে!
(২) হয়তো ইচ্ছাকৃত ভাবে স*মকামীতা প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে এটা করেছে!
যদি আমরা ১ম পয়েন্ট ধরি তাহলে অবশ্যই এটা সংশোধন করলেই কোন সমস্যা থাকে না; কিন্তু এখানে ২ নাম্বার পয়েন্ট ধরেই এগিয়ে যেতে হবে কারণ এখানে প্রশ্ন থেকে যায়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি নিয়ে। যদি লেখক ভুল করে থাকতো তবে কখনোই সেই শিক্ষকের চাকরি যেতো না!
একজন শিক্ষক একটি ভুল ধরিয়েছে... যদি সেটা প্রথম পয়েন্ট হতো তাহলে অবশ্যই বিষয়টি সংশোধন হতো বা বইটা আবার রিভিউতে চলে যেতো। এই ভুল সংশোধন না করে উল্টো শিক্ষকের চাকরি খেয়ে দিল! সুতরাং আমরা ধরেই নিতে পারি, এই ভাইরাল ঘটনা ও স্পর্শকাতর বিষয়টি ইচ্ছাকৃতভাবে গোপনে ছড়িয়ে দিয়ে আমাদের এই সমাজে স*মকামীতা প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে একটি মহল।
আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই পাশাপাশি দোষীদের শাস্থির আওতায় এনে বইটি সংশোধন করা হোক। (মো: খলিলুর রহমান)